হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে নিউক্লিয়ার বোম ড্রামাঃ
বহুল
প্রচলিত একটি ঐতিহাসিক ঘটনা হল হিরোশিমা ও নাগাসাকি ট্রাজেডি। কম বেশি সবাই আমরা জানি
যে, সেখানে পারমাণবিক বোম ফেলা হয়েছিলো । এবং এতে জাপানের ব্যপক ক্ষয় ক্ষতি হয়েছিলো।
আসুন
ঘটনাটির সত্যতা কতটুকু, তা নিয়ে কিছুটা পর্যালোচনা করি।
প্রথমে
বিভিন্ন আর্টিকেলের বাংলা অনুবাদ গুলো পড়ুন।
বিঃ
দ্রঃ অনুবাদগুলো গুগল ট্রান্সলেট দিয়ে করা হয়েছে। তাই কিছুটা এলোমেলো হয়েছে। তবে বুঝার
জন্য সহায়ক হবে, ইনশাআল্লাহ। এরপর আবার, আমার পক্ষ থেকে সহজ করে আলোচনা করা হয়েছে।
অনুবাদ-১
১৯৪৫
সালের নভেম্বরে ম্যানহাটন প্রকল্পের বৈজ্ঞানিক পরিচালক জে রবার্ট ওপেনহেইমার বলেছিলেন, "একটি মূলত পরাজিত শত্রু" -তে বোমাটি ফেলে দেওয়া হয়েছিল। রাষ্ট্রপতি
ট্রুমান এবং তার নিকটতম উপদেষ্টা, সেক্রেটারি অফ স্টেট সেক্রেটারি জেমস বাইর্নস বেশ স্পষ্টতই এটি প্রধানত জাপানের দখলে সোভিয়েতদের অংশীদার হতে রোধ করার জন্য ব্যবহার করেছিলেন। এবং
তারা আগস্টে পটসডাম
সম্মেলন থেকে বাড়ি ফিরতে তারা নিজেদের মধ্যে সম্মতি জানালেও জাপানিরা শান্তির সন্ধানের জন্য এটি ব্যবহার করেছিল।
অনুবাদ-২
কেন
হিরোশিমাকে "টার্গেট করা হয়েছিল", এবং টোকিও নয়?
সম্ভবত
হিরোশিমা সম্পর্কে কেউ শুনেনি এবং সেখান থেকে কেউ কাউকে চিনেনি। হিরোশিমা
এবং নাগাসাকির চেয়ে টোকিওতে বোমাবর্ষণ করা হয়েছে বলে দাবি করা আরও বেশি কঠিন হবে। আসলে,
"দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ" এর পূর্ববর্তী বেশিরভাগ বিশ্বের মানচিত্রগুলি এই শহরগুলির মোটেও উল্লেখ করে না।
অনুবাদ-৩
বোমাটি রাশিয়ার উপর কূটনৈতিক সুবিধা অর্জনের জন্য তৈরি করা হয়েছিল এবং শীত যুদ্ধের প্রথমদিকে রাজনীতিতে একটি "মাস্টার কার্ড" প্রমাণিত হয়েছিল।
অনুবাদ-৪
"জাপানি
শহরগুলিতে" বিশেষ লিফলেট ফেলে দেওয়া হয়েছিল "বেসামরিক নাগরিকদের সরিয়ে নেওয়ার বিষয়ে সতর্ক করে বলে এনোলা গে প্রদর্শনীতে এ জাতীয় মিথ্যা কথাও বলা হয়েছিল। আসল
বিষয়টি হ'ল জাপানের শহরগুলিতে পারমাণবিক বোমার সতর্কতা লিফলেট ফেলে দেওয়া হয়েছিল।
অনুবাদ-৫
কঠিন
সত্যটি হ'ল পারমাণবিক বোমা হামলা অপ্রয়োজনীয় ছিল। এক
মিলিয়ন জীবন বাঁচেনি। প্রকৃতপক্ষে,
ম্যাকগোরজ বুন্ডি, যিনি প্রথমে এই চিত্রটি জনপ্রিয় করেছিলেন, তিনি স্বীকার করেছিলেন যে 1947 সালে হার্পারের ম্যাগাজিনে রচনায় বোমা হামলার ন্যায্যতা প্রমাণের জন্য তিনি এটিকে পাতলা বাতাস থেকে টেনে এনেছিলেন, তিনি হেনরি এল। সিসটেমনের
সেক্রেটারির ভূতলিখন করেছিলেন।
অনুবাদ-৬
পারমাণবিক বোমাগুলি কেবল মিথ্যা এবং খারাপ বিজ্ঞানের প্রচার (propaganda) ছিল । তারা কোন যুদ্ধ 1945 বা শান্তিতে পরে কাজ করেছেন যে কোন প্রমাণ নেই।
পারমাণবিক বোমা আবিষ্কার
করেছিলেন আমেরিকান রবার্ট ও লিসেনকো
- ট্রফিমের চাচাতো ভাই - তবে এ। আইনস্টাইন সাহায্য করেছিলেন এবং রুজভেল্ট এবং স্টালিন দ্বারা উত্সাহিত করেছিলেন!
অনুবাদ-৭
১৯৪৫ সালের অগস্টে হিরোশিমা এবং নাগাসাকির উপর কোনও পারমাণবিক বোমা বিস্ফোরিত হয়নি।
জাপানের ন্যানোসেকেন্ডে ফ্ল্যাশসে বাষ্প হয়ে যাওয়া এবং পাতলা বাতাসে নিখোঁজ হওয়া বা বেশ কয়েকমাসের পরে ধীরে ধীরে পারমাণবিক বিকিরণের দ্বারা নিহত হওয়ার প্রায় ১০০,০০০ জাপানি সংবাদটি জাপানের বিভিন্ন হাসপাতালে ছিল ফেক নিউজ।
এবং প্রচার!
অনুবাদ-৮
1945 সালের জুলাই পর্যন্ত কোনও বৈজ্ঞানিক রিপোর্ট পাওয়া যায় নি যে পারমাণবিক বোমা যে কোনও জায়গায় বিকশিত হয়েছিল।
অনুবাদ-৯
জাপানের কোনও আইনি এবং চিকিত্সা সংক্রান্ত রেকর্ড এটি নিশ্চিত করতে পারে না যে পারমাণবিক বোমা হামলার কারণে বা তেজস্ক্রিয় বিকিরণের কারণে পরবর্তী মাসগুলিতে ১৯৫৪- 6-৯ আগস্টে ১০০,০০০ জাপানি নিখোঁজ হয়ে গিয়েছিল। মিথ্যা পূর্ণ বোকা পরমাণু বোমা যাদুঘরগুলি এটির পরামর্শ দেয়।
এবং অবশ্যই জাপানে বার্ষিক স্মৃতি অনুষ্ঠানগুলি।
অনুবাদ-১০
গ্পৃথিবীতে কোনও পারমাণবিক বোমা ফেটেনি! পারমাণবিক অস্ত্রগুলি বিশ্বকে ভয় দেখানোর জন্য কেবল বুলিশ! এবং বড় ব্যবসা। এবং খারাপ বিজ্ঞান।
অনুবাদ
অংশ শেষ হল।
অনেকগুলো
আর্টিকেল পড়ে এবং কিছু ভিডিও দেখে আমি যা বুঝলাম, তা হলঃ
১) ১৯৪৫
সালে পারমাণবিক বোমা বলে কিছু ছিল না।
২) লিটল
বয় ও ফ্যাট ম্যান নামে, হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে যে বোমা ফেলা হয়েছিল, তা নিউক্লিয়ার
বোমা নয় বরং সাধারণ বোমা ছিল।
৩) মাশরুম
ক্লাউডের যে ছবিটি প্রচার করা হয়েছিল, তা ছিল আর্টিফিসিয়াল। বাতাসে এক্সট্রা কেমিকেল
দিয়ে সেটা তৈরী করা হয়েছিল। এবং ছবিটিতেও এডিট করা হয়েছিল।
৪) লক্ষ
লক্ষ নয়, বরং হাজার খানেক মানুষ মারা গিয়েছিলো।
৫) জাপানের
শহরগুলিতে পারমাণবিক বোমার সতর্কতা লিফলেট ফেলে দেওয়া হয়েছিল। অর্থাৎ, আগেই মানুষকে
আতংকিত করে দেয়া হয়েছিল।
৬) যুদ্ধে
রাশিয়ার অনুপ্রবেশের কারণে জাপান অনেক আগেই আত্মসমর্পণ করেছিল। তবুও আমেরিকা, জাপানের
উপর বোমা দুটো ফেলেছিলো, মূলত রাশিয়াকে ভয় লাগানোর জন্য। অর্থাৎ নতুন এক যুদ্ধাস্ত্র
(পারমাণবিক বোমা) প্রোপাগান্ডা ছড়িয়ে রাশিয়াকে মানসিক ভাবে দমন করাই ছিল আমেরিকার প্রধান
উদ্দেশ্য।
উপরোক্ত
সমস্ত আলোচনা ও পর্যালোচনা থেকে এটাই বুঝা যায় যে, দাজ্জাল বা সিক্রেট সোসাইটি গুলো
আমেরিকাকে দুনিয়ার বুকে সুপার পাওয়ার হিসেবে প্রকাশ করানোর জন্যই এই নাটক করেছে। ঠিক ১৯৬৯ সালের মুন ল্যান্ডিংয়ের মতো। অর্থাৎ,আমরা
বুঝতে পারলাম, মুন ল্যান্ডিংয়ের মতো ১৯৪৫ সালের এটম বোমের ব্যাপারটাও সাজানো নাটক ছিল।
বর্তমানে সিরিয়াকে গিনিপিগ বানিয়ে আমেরিকা ও রাশিয়া যেমন নিজেদের শক্তি প্রদর্শন করছে,
জাপানের ব্যাপারটাও তাই ছিল। অর্থাৎ তৎকালীন সময়ে জাপানকে গিনিপিগ (বলির পাঠা) বানানো
হয়েছিল।
আর এসব
নাটকের পিছনে আরো একটি কারণ হচ্ছে, ব্যবসা। এসব আণবিক / পারমাণবিক বোমা এবং চাদ / মঙ্গোল
গ্রহে যাওয়ার কাহিনী শুনিয়ে জনগণের (তথা বিশ্ববাসীর) কাছ থেকে ট্যাক্স, ভ্যাট, ইত্যাদির
নামে অনেক টাকা হাতিয়ে নেয়া যায়।
আসল কথা
হচ্ছে, অতীতে কোনো পারমাণবিক বোমা ছিল না। ভবিষ্যতে হয়তোবা আসতে পারে। আর বর্তমানে
এটার অস্তিত্ব আছে কিনা (যেহেতু, অনেক দেশ দাবি করে, তাদের কাছে পারমাণবিক বোমা আছে)
সেটাও প্রশ্নবিদ্ধ হয় যখন আমরা ইরাক ও আফগানের দিকে তাকাই। অর্থাৎ এটার যদি অস্তিত্ব
থাকতো তাহলে দাজ্জাল অবশ্যই তার বান্দাদেরকে নির্দেশ দিতো খোরাসানে এটা ফালানোর জন্য
।
এবার আরো
অনেক বেশি জানতে নিচের লিংক গুলো দেখুন।
পারমানবিক
বোমার ভ্রান্তি নিয়ে সবচেয়ে যুক্তি সঙ্গত ও বিশাল আর্টিকেল।
Today 27480 days have passed since the first media
fake propaganda about the Hiroshima atomic bomb was published by the USA
during WW2. (মার্কিন
ডাব্লুডাব্লু টু-র সময় হিরোশিমা পারমাণবিক বোমা সম্পর্কে প্রথম মিডিয়া ভুয়া প্রচার প্রকাশের আজ 27488 দিন কেটে গেছে।) |
This is the
end of my funny article about the atomic bomb manipulations. Part 1 is here. It is my opinion about fake atomic
bombs and fake nuclear weapons, based on personal research
and common sense, info of which I have told my own children.
One was born in Japan! And I always tell the
truth to my own children. I hope you like it, learn
something and share it. Somebody should tell Islamic Republic foreign
minister Mohammad Javad Zarif about is, so Iran could stop
its nonsense about an A-Bomb. Warning about pseudoscience Have you
heard about Trofim Lyssenko? He was the
inventor of pseudoscience or really bad, fake science around
1930! Stalin loved him. Ever heard about Stalin? He was in charge of the
Socialist/Communist Paradise (sic) in the
Sovietunion 1924 - 1953. A very competent mass murderer that together with
Hitler, an incompetent madman, started WW2 by attacking east Poland and
Finland 1939 and the Baltic states 1940 and who US president Roosevelt liked
a lot. Stalin could keep east Poland, a part of Finland and the Baltic states
after WW2. Ever heard about US
president Roosevelt, FDR? He was quite competent and created the fake atomic bomb under great, military secrecy 1942/5!
With a plenty help from friends. FDR had 1942 asked his secretary of war and
destruction, Henry Lewis Stimson, to secretly build nuclear
weapons. FDR died April 1945 and was replaced by Harry Truman. And in July
Stimson could inform Truman that two a-bombs were ready to be dropped on
Japan August 1945, where the war was still on. USA had just lost plenty
soldiers - >100 000 killed and injured - invading small islands like
Iwo Jima February and Okinawa little later. Atomic bombs were and are however just propaganda lies and bad
science. There is no evidence that they worked in war 1945 or in peace later.
The atomic bombs were invented by an American Robert O Lyssenko - a cousin of
Trofim - but assisted by A. Einstein and encouraged by Roosevelt and Stalin! No atomic bombs ever exploded over Hiroshima and Nagasaki August
1945. News about 100.000's of Japanese being vaporized in
nanoseconds FLASHes and disappearing in thin air or slowly being killed by
nuclear radiation during several months afterwards autumn
1945 at various Japanese hospitals were just Fake News and propaganda! No scientific reports until July 1945 exists that atomic bombs
were ever developed anywhere. ………………………. উপরের
সংক্ষেপিত আর্টিকেলটির লিঙ্কঃ আর্টিকেলটি
অবশ্যই পুরোটা পড়তে হবে। কারন এখানে সমস্ত ভ্রান্তিকে সুস্পষ্ট ভাবে তুলে ধরা
হয়েছে। এছাড়াও নিউক্লিয়ার বোমের গঠনপ্রণালী ও কার্যক্রম সম্পর্কেও এখানে
জানতে পারবেন। আরও
অনেক গুলো লিংক দেয়া হল। যারা পুরো বিষয়ে একদম পরিস্কার ও বিস্তারিত ধারনা পেতে
চান, তারা নিচে দেয়া লিংক গুলতে ঘুরে আসতে পারেন। |
Death
Object: Exploding the Nuclear Weapons Hoax
Explanations
why a-bombs and h-bombs do not work - 2. 31 August 2020
FLAT
EARTH ~ THE ATOMIC BOMB HOAX ... RADIO-ACTIVE HUMANITY! | Nuclear, Nuc
Coniuratio
# 4 - Atomic bomb footage is fake, hoax of nuclear proportions, 100 % pro
Lies
About Nuclear Weapons Changed the Way We Think | Time
The Hiroshima Mushroom Cloud That Wasn’t
https://www.nytimes.com/2016/05/24/science/hiroshima-atomic-bomb-mushroom-cloud.html
The lies of
Hiroshima are the lies of today
http://johnpilger.com/articles/the-lies-of-hiroshima-are-the-lies-of-today
The Greatest Hoax In American History:
Japan’s Alleged Willingness to Surrender During the Final Months of World War II
https://historynewsnetwork.org/article/52502
আনবিক
বোমের ব্যাপারে ২৫ টি প্রশ্ন উত্তরঃ
- 1. Is there any evidence that a thermonuclear device
exploded over Hiroshima in 1945?
No, absolutely none. According to leading historians and physicists, the thermonuclear bomb was not invented until years after the supposed detonation over Japanese territory. - 2. Is there any evidence that a uranium-based
"atom bomb" was ever dropped onto Nagasaki, Japan?
Absolutely not. While many historians and journalists made this claim in the late 40's and early 50's, everyone now agrees that no such bomb ever exploded over Nagasaki. Yet there are some who still stubbornly cling to this supposed "fact."
লিঙ্কঃ
https://stuff.mit.edu/people/dpolicar/writing/netsam/revisionist_history.html
Five myths about the atomic bomb
Nuclear myths – then and now
https://www.lowellsun.com/2020/08/09/nuclear-myths-then-and-now/
video
https://www.youtube.com/watch?v=hs_zOJjWUHU
Vedio
https://www.youtube.com/playlist?list=PLznScaQ3uUA084LZXrNiDsMDCdQfJ_BQd
Marvin Minsky - Thinking the Hiroshima bomb was a hoax
https://www.youtube.com/watch?v=zKzjf4o6xpU
Comments
Post a Comment