চাদ, সূর্য ও মাটি বনাম ফেরেশতা, জীন ও মানুষ (সূর্যকেন্দ্রিক VS ভূমিকেন্দ্রিক সৃস্টিতত্ব)
চাঁদকে নূর দ্বারা তৈরী করা হয়েছে। ফেরেস্তারাও নূরের তৈরী। চাঁদের আলো যেমন নরম ও আরামদায়ক তেমনি ফেরেস্তাদের স্বভাবও
নম্র।
সূর্যকে তৈরী করা হয়েছে শিখা বা ধোয়া বিহিন আগুন থেকে। জীন শয়তানকেও ঐ একই জিনিস দিয়ে তৈরী করা হয়েছে।
আর মানুষকে তৈরী করা হয়েছে পৃথিবীর মাটি থেকে।
আমরা জানি যে, আগুনের তৈরী শয়তান, মাটির তৈরী মানুষকে অহংকারবশত সিজদা দেয়নি।
শয়তান বলেছিলো: "আমি আগুনের তৈরী, আমি শ্রেষ্ঠ। আর আদম মাটির তৈরী। আমি ওকে সিজদা দিতে পারিনা"। নাউযুবিল্লাহ। আপনারা কি ভেবেছেন, শয়তান এগুলো ভুলে গেছে? মোটেও না। আর তাইতো সে কৌশলে সূর্যকেন্দ্রিক বলাকার পৃথিবীকে প্রমোট করে আদম সন্তানদেরকে সূর্যের পূজা করিয়ে যাচ্ছে। আর এটাও বলে, সূর্যই নাকি সকল শক্তির উৎস এবং চাঁদ নাকি সূর্য থেকে আলো ধার নেয়। চূড়ান্ত কথা হচ্ছে, যেভাবেই হোক সূর্যকে (প্রকৃতপক্ষে শয়তান) দেবতার আসনে রাখতেই হবে। যেহেতু হেলিওসেন্ট্রিক কসমোলজি (বলাকার পৃথিবী তত্ত্ব) সূর্য ভিত্তিক আর সমতলে বিছানো পৃথিবী তত্ত্ব ভূমি কেন্দ্রিক। সুতরাং এটা খুব স্বাভাবিক যে, শয়তান সূর্যকেই প্রাধান্য দিবে। আর উম্মাহ এসব বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করে না বলেই আজ এই অবস্থা। আল্লাহ তায়ালা আমাদেরকে এসব স্যাটানিক ফেতনা থেকে হেফাজত করুন আমিন।
ছবি গুলো দেখুন। বলাকার পৃথিবীতে সব এবাদত অন্য কোনো নক্ষত্র বা সূর্যের দিকে চলে যায়। নাউযুবিল্লাহ। আর সমতলে বিছানো পৃথিবীতে (ভূমিকেন্দ্রিক সৃস্টিতত্ব / জিওসেন্ট্রিক কসমোলজি) সবকিছু স্বাভাবিক। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, কেন শয়তান এই হেলিওসেন্ট্রিক কসমোলোজিকে প্রমোট করেছে?
ভাই অসাধারণ সাহসী লেখা।জাযাকাল্লাহ খাইরান।
ReplyDeletevaijan Assalamualaikum ...
ReplyDeletevaijan apnr lekha gula khub e somoy upojugi o sotto .ami akti youtube chanel e apnr lekhar upor video banabo ingsha ALLAH .apnr onumuti cai ....