করোনা ভ্যাকসিন: (সমস্যা ও সমাধান)
ভ্যাকসিনের ক্ষতির ব্যাপারে এখন সবাই জানে। সুতরাং এটা নিয়ে আর কথা বাড়াতে চাচ্ছি না। সরাসরি ভ্যাকসিন না নেয়ার সমস্যা ও সমাধানে চলে যাবো।
তবে
যারা একেবারেই জানেন না, তারা নিচের লিংক থেকে জেনে নিতে পারেন।
https://elmpukur.blogspot.com/2020/12/blog-post_8.html
আমরা
জানি যে এই ভ্যাকসিন নিতে মানুষকে বাধ্য করা হবে। রীতিমতো
শুরুও হয়ে গেছে। সরকারি
ভাবেই ফোর্স করা হবে। চাকুরীজীবি
সবাইকেই নিতে বাধ্য করা হবে। অনেক
প্রাইভেট কোম্পানি তো নিজেদের স্টাফদের জন্য নিজ উদ্যোগে আগেই নিয়ে আসা শুরু করেছে এবং স্টাফদের জন্য ১২০০ -১৫০০ টাকা করে প্রতি ডোজের মূল্য নির্ধারণ করেছে। আবার
যারা বিদেশে থাকে, তাদেরকে নিতেই হবে। কোনো
উপায় নেই।
এখন,
যেমন NID কার্ড
ছাড়া আপনি কোনো নাগরিক সুবিধা পাবেন না। ঠিক
তেমনি ওই ভ্যাকসিন সার্টিফিকেট না থাকলে আপনি বিভিন্ন জায়গায় হয়রানি হবেন। এভাবেই
সিস্টেমকে সাজানো হয়েছে। তাহলে
এক্ষেত্রে কি করণীয়?
সর্বপ্রথম
করণীয় হচ্ছে , একটা নকল টিকা সার্টিফিকেট বানিয়ে নেয়া। সেটা
দিয়েই কোনো রকমে বর্তমান পরিস্থিতিটাকে পার করা। আর
যাদেরকে টিকা নিতেই হবে, তারা নিচের আমলগুলো অনুসরণ করবেন।
আমলের
আলোচনা টুকু এক বোনের টাইমলাইন থেকে নিয়েছি।
((যারা প্রানপণে চেষ্টা করছেন মিথ্যা করোনার বিধ্বংসী ভ্যাকসিন থেকে বাচার জন্য তারা চেষ্টা জারি রাখবেন। এই চেষ্টায় যখন একদম নিরুপায় হয়ে যাবেন এই ভ্যাকসিন নিতে তখন যা যা করবেন,,,,,,,,,
১) করোনা ভ্যাকসিন নেয়ার আগে ৭ টা আজওয়া খেজুর খাবেন।
২) দুই রাকাত নামাজ পড়ে আল্লাহর কাছে দুয়া করবেন যেন ভ্যাকসিন এর কার্যকরীতা আল্লাহ পানির কার্যকারিতায় বদলে দেয়।
৩) ভ্যাকসিন নেয়ার সময় পুরোপুরি মনকে আল্লাহর স্বরনে ডুবে রাখবেন আর পড়বেন,
"আউযুবি কালিমাতিল্লাহিত তাম্মাতি মিন শাররীমা খলাক্ব "
।আল্লাহ চায় তো এই ভ্যাকসিন আপনার দেহে অসাড় হয়ে পড়বে।
মনে রাখবেন একদম নিরুপায় না হলে এই ভ্যাকসিন নিবেন না, এই ভ্যাকসিন আপনাকে জোম্বি হতে সাহায্য করবে আপনার পরবর্তী প্রজন্মকে মাকাল ফল করে দিবে, তাই সাবধান।))
আজোয়া খেজুরের উপকারিতা::
"সা‘দ (রাঃ) তাঁর পিতা হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ যে ব্যক্তি প্রত্যেকদিন সকালবেলায় সাতটি আজওয়া উৎকৃষ্ট খেজুর খাবে, সেদিন কোন বিষ ও যাদু তার ক্ষতি করবে না।"
[সহীহ বুখারী (তাওহীদ) ৫৪৪৫/হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)]
"ইয়াহইয়া ইবনু ইয়াহইয়া, ইবনু আয়্যুব ও ইবনু হুজর (রহঃ) ... আয়িশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত যে, রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেনঃ মদিনার আলিয়া অঞ্চলের (উঁচু ভূমির) আজওয়া খেজুরে শেফা (রোগমুক্তি) রয়েছে। অথবা তিনি বলেছেনঃ প্রতিদিন সকালের এর আহার বিষনাশক (ঔষধের কাজ করে)।"
[সহীহ মুসলিম (ইফাঃ) ৫১৬৮/হাদিসের মানঃ সহিহ (Sahih)]
"আয়েশা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, "আল-'আলিয়ার আজওয়া খেজুর খেয়েই সকালের উপবাস প্রথমে ভাঙলে তা (সর্বপ্রকার) যাদু অথবা বিষক্রিয়ার আরোগ্য হিসেবে কাজ করে।"
[মুসনাদে আহমাদ, হাদিস ২৩৫৯২]
N:B: ৭ টি আজোয়া খেজুর যেহেতু
বিষ ও জাদুকে কাটিয়ে দিতে পারে, সুতরাং টিকার জাদুকরী কার্যকারিতাও কাটিয়ে দিতে পারবে ইনশাআল্লাহ।
Comments
Post a Comment