নিজেকে মুসলিম গবেষক হিসেবে গড়ে তুলুন:
যদিও অপবিজ্ঞানীরা কখনোই আমাদের আদর্শ নয়। তবুও শুধুমাত্র উদহারণ হিসেবে তাদের ব্যাপারে একটু বলছি। নিউটন, আইনস্টাইন বা হকিংস সহ যেসব অপবিজ্ঞানী আছে, তারা এতো ফেমাস হলো কিভাবে? কারণ, তারা তাদের পুরো জীবনটাই উৎসর্গ করে দিয়েছিলো বস্তুর গবেষণার পিছনে। তারা পুরো দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত না থেকে বরং নিজেদের গবেষণা নিয়েই ব্যস্ত ছিল। ফলে, পুরো দুনিয়াই একসময় তাদের নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েছে।
ঠিক একই ভাবে বড় বড় হক্কানী আলেমগণও তাদের গবেষণা নিয়েই ব্যস্ত ছিল। ফলে মুসলিম উম্মাহর কাছে তারা হয়েছে পথপ্রদর্শক।
তো আমরাও যদি এমন হতে চাই, অর্থাৎ যোগ্য একজন মুমিন হিসেবে গড়ে উঠতে চাই। তাহলে সর্বপ্রথম উচিত, একজন হক্কানী আলেমের তত্ত্বাবধানে থেকে ভালো করে কুরআন ও হাদিস পড়া ও বুঝা। সারাদিন অনলাইন ঘাটাঘাটি করে হয়তো আপনার জ্ঞান প্রসস্থ হবে। কিন্তু ইলমের গভীরে ঢুকতে ও তার স্বাদ পেতে হলে আল্লাহওয়ালা আলেমদের কাছে যেতেই হবে। এবং নিজেওকে মুত্তাকী হতে হবে।
আপনি যদি আগে আপনার ভিত্তি ঠিক না করেই পুরো দুনিয়া নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন, তাতে খুব বেশি ফায়দা হবে বলে মনে হয়না। ভিত্তি যদি ঠিক থাকে, তাহলে তো আলহাদুলিল্লাহ খুব ভালো। আর যদি তা না থাকে, তাহলে আগে ফাউন্ডেশন ঠিক করুন। নাহয় আপনার জ্ঞানের দালান বেশিদিন টিকবেনা। ধ্বসে পড়তে পারে। আল্লাহ আমাদের হেফাজত করুন।
This comment has been removed by the author.
ReplyDeletehokkani alem der sohobot er bepare kisu naseehah chai
ReplyDeleteতাদের কাছে গিয়ে ইলমী মজমা গুলো থেকে উপকৃত হওয়ার চেষ্টা করবেন।
DeleteRight vai.
ReplyDelete