ISS (ইন্টারন্যাশনাল স্পেস স্টেশন) সমাচার:

এটা নিয়ে তর্ক বিতর্কের শেষ নেই। কেউ এটার গুণগানে আত্মহারা হয়ে যায়। আবার কেউ অস্তিত্ব নেই বলে উড়িয়ে দেয়। তবে কোনো পক্ষই এটাকে নিজ চোখে দেখেছে বলে মনে হয়না। বিভিন্ন ভিডিও এবং পিকচারই তাদের ভরসা। 

এক্ষেত্রে আমাদেরকে সর্বপ্রথমে, আল্লাহর একটি কথাকে মাথায় রাখতে হবে। আল্লাহ, ফাসেকদের (নাসা) আনীত খবরকে যাচাই ছাড়া গ্রহণ করতে নিষেধ করেছেন। সুতরাং, বিশুদ্ধ কোনো সংবাদ না পাওয়া পর্যন্ত, ওদের দেয়া তথ্য মেনে না নেয়াই মুমিনের শান। 

দ্বিতীয়ত, এটা যদি থেকেও থাকে। তাতেও কোনো সমস্যা নেই। এটা দিয়ে বলাকার পৃথিবী প্রমান করা যায়না। এটা এটার জায়গায় থাকবে, আর সমতলে বিছানো পৃথিবী, তার নিজস্ব অবস্থানে থাকবে। এবার ISS  এর ওয়েবসাইটে দেয়া ছবিটা দেখুন। 

গম্বুজ বিশিষ্ট আকাশকেই হাইলাইট করা হয়েছে। অর্থাৎ কক্ষপথে ঘূর্ণয়ন করছেনা। বরং সমতলে বিছানো পৃথিবীতে পশ্চিম থেকে উৎক্ষেপিত হয়ে পূর্বে নেমে যাচ্ছে। 


আবার চক্রাকারেও ঘুরতে পারে। ব্যাস, এতটুকুই। এটা এমন বিশাল কিছু নয়। আবার সব কিছু স্টুডিওর কারসাজির হতে পারে। আবারো বলছি, যদি ISS থেকেও থাকে, সেটা গম্বুজ বিশিষ্ট আসমানের ভেতরেই আছে। এবং সমতলে বিছানো পৃথিবীতেই আবর্তন করছে। এর বেশি কিছু না।  





Comments

Popular posts from this blog

হিরোশিমা ও নাগাসাকিতে নিউক্লিয়ার বোম ড্রামাঃ

সমতলে বিছানো স্থির পৃথিবী। (১ম -৪র্থ খন্ড)। পিডিএফ লিংক। একসাথে।

আর্মি অফ দাজ্জাল (১ম ও ২য়) খন্ডের PDF লিংক একসাথে: