Posts

Showing posts from November, 2020

নাসা প্রেমী ভাইয়েরা কাফেরদের কাছে সম্মানিত হতে চায়:

Image
  পৃথিবীকে সমতলে বিছানো বললে নাকি কাফেররা হাসাহাসি করে । সেই ভয়ে বিজ্ঞান ও নাসা প্রেমী ভাইয়েরা অপবিজ্ঞানের সাথে তাল মিলিয়ে পৃথিবীকে বলাকার বলে কাফেরদের কাছে সম্মানিত হতে চায় । এই ভাইয়েরা কাফেরদেরকে এটা কিভাবে বিশ্বাস করাবে যে , ঘুমের আগে আয়াতুল কুরসী পড়লে একজন ফেরেশতা এসে ওই পাঠকারীকে সারা রাত   পাহারা দেয় । আবার সূরা মূলক এসে কবরে পাহারা দিবে । এরকম অসংখ্য বিষয় আছে , যেগুলো বিজ্ঞান দিয়ে ব্যাখ্যা করা অসম্ভব । বরং কাফেররা এগুলো শুনলে অট্টহাসিতে ফেটে পড়বে । এখন কি এই ভয়ে আপনি এগুলোর অপব্যাখ্যা করা শুরু করবেন ? আরে ভাই , কাফেরদের কাছে তো পুরো ইসলামটাই হাসির জিনিস । আপনি ওদের হাসির ভয়ে ইসলামকে কেন বিকৃত ( বিজ্ঞানাইজড ) করবেন ? আবদুল্লাহ বিন মাসউদ ( রা .) থেকে বর্ণিত । তিনি বলেন , ‘ কবরস্থিত ব্যক্তির নিকট পায়ের দিকে দিয়ে ফেরেশতারা শাস্তির জন্য আসতে চাইবে । তখন তার পদদ্বয় বলবে , আমার দিক দিয়ে আসার রাস্তা নেই । কেননা সে সূরা আল ‘ মুলক ’ পাঠ করত । তখন তার সীনা

স্থির ও সমতলে বিছানো পৃথিবীতে বিশ্বাসী লোকের সংখ্যা খুব কম।

Image
কারণ, দাজ্জালের ফেতনাগুলোকে খুব কম সংখক লোকই বুঝতে বা ধরতে পারবে। আর এই কম  সংখ্যক মুমিনই  দাজ্জালের কপালের কাফের লিখাটাও পড়তে পারবে ইনশাআল্লাহ। এবং নাসার দ্বারা ব্রেইন ওয়াশড লোকেরা ধোঁকা খেয়ে যাবে, নাউযুবিল্লাহ।  এদেরকে শত বুঝানোর পরে বুঝবেনা। এরা শুধু যুক্তি খুঁজতে থাকবে। আর সব কিছুকে বিজ্ঞান দ্বারা যাচাই করবে। অন্য দিকে মুমিনরা শুনলাম ও মানলাম নীতিতে চলে কামিয়াবী অর্জন করবে ইনশাআল্লাহ। 

হজরত যুলকারনাইনের পৃথিবী ভ্রমণ: সম্ভাব্য উদয় ও অস্তাচল:

Image
  সূরা কাহাফ অনুযায়ী আমরা জানতে পারি , হজরত জুলকারনাইন পৃথিবীর ৩ দিকে ভ্ৰমণ করেছিলেন । ১ ) একদম পশ্চিম প্রান্তে অর্থাৎ সূর্যের অস্তাচলে । ২ ) একদম পূর্ব   প্রান্তে অর্থাৎ সূর্যের উদয়াচলে । ৩ ) উত্তরে , পাহাড়ি গিরিপথে । আজকে আমরা আল বিদায় ওয়ান নেহায়া এবং তাফসীরে ইবনে কাসীরের আলোকে এই দিক গুলোকে খুঁজে বের করার চেষ্টা করবো , ইনশাআল্লাহ । এক্ষেত্রে ২টা মাপের সহযোগিতা নিবো । একটা হলো আমাদের চেনা জানা মাপের বাহিরে অন্য পৃথিবীর ম্যাপ । আরেকটা হলো আমাদের চেনা সমতল পৃথিবীর জাতিসংঘের ম্যাপ । যদিও এই ম্যাপ গুলো একটাও ইসলামের সাথে পরিপূর্ণ রূপে সামঞ্জস্য পূর্ণ নয় । তবু আপাতত কাজের সুবিধার্থে এই মাপগুলোকেই সামনে রাখতে হবে ।   প্রথম ম্যাপ টাকে যদি আমরা ধরি , অর্থাৎ বিশাল বিস্তীর্ণ ওই ম্যাপ । তাহলে আর ভূমি গুলো খুঁজে বের করা কোনোভাবেই সম্ভব নয় । আল্লাহু আলম বলে ছেড়ে দিতে হবে । কারণ ওখান পর্যন্ত আমাদের জ্ঞান পৌঁছায় নি । ওখানে সূর্যের আওয়াজ পাওয়া যায় , এবং ১২ হাজার